রোকসানা পারভীন
রোকসানা পারভীন লেখালেখির সাথে জড়িত আছেন তাঁর ছেলেবেলা থেকেই। তিনি যখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়েন তখন তাঁর প্রথম ছোটগল্প ছাপা হয় পাতাবাহার নামে শিশুতোষ পত্রিকায়। এরপর স্কুল কলেজের ম্যাগাজিনে প্রকাশ হয় তাঁর লেখা গল্প, কবিতা। তাঁর লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘এলোমেলো ভাবনা’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালের ঢাকার অমর একুশে বইমেলায়। বইটির কবিতাগুলো মূলত প্রেম ও প্রকৃতি নিয়ে লেখা। এরপর ২০২৩ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয় তাঁর লেখা প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘গল্পগুলো মনের-তাকে ছিল’। বইটি পনেরোটি ছোটগল্প দিয়ে বইটি সাজানো হয়েছে। তাঁর লেখা গল্পগুলো জীবন থেকে নেয়া। তিনি গল্প কবিতার পাশাপাশি সমসাময়িক ঘটনার ওপর লিখতে পছন্দ করেন।
রোকসানা পারভীন-এর বইসমূহ

গল্পগুলো মনের-তাকে ছিল
রোকসানা পারভীন-এর লেখাসমূহ
-
‘কানাডা: বিবিধ প্রসঙ্গ’ এবং একটি প্রকাশনা উৎসব
নিজের লেখা মলাট বন্দী দেখতে কার না ভাল লাগে! খুব অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সুব্রত কুমার দাসের সম্পাদনায় ২৯ জন লেখকের সাথে নিজের লেখা বইটি ছুঁয়ে দেখার জন্য। কানাডার সমাজ, সংস্কৃতি , ইতিহাস ও জীবনধারা নিয়ে লেখা বই ‘কানাডা: বিবিধ প্রসঙ্গ’ বইটি একটি মূল্যবান সংযোজন। যারা কানাডার অভিবাসী হয়েছেন বা হবেন বলে ভাবছেন তাদের কানাডা সম্পর্কে জানার জন্য এই বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা …
-
সুব্রত কুমার দাসের ‘উৎস থেকে পরবাস’: নতুন এক অভিজ্ঞতার সন্ধান
২০২১ সালে সারা কানাডায় যে ২৫ জন শ্রেষ্ঠ অভিবাসীর ৭৫ জনের যে সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশিত হয় তার মধ্যে লেখক, গবেষক ও সংগঠক সুব্রত কুমার দাস একজন। তাঁর আত্মজীবনীমুলক গ্রন্থ ‘উৎস থেকে পরবাস’ পড়লাম। পুরো বইটিই বিভিন্ন সময়ের ফোনালাপন সাক্ষাৎকার। এই বইটি পাঠ ছিল আমার এক নতুন অভিজ্ঞতা। দেবান্জনা মুখার্জি ভৌমিকের সহজ, সরল, বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্নের মাধ্যমেই শ্রদ্ধেয় সুব্রত কুমার দাস বর্ণনা করেছেন তাঁর শিকড় থেকে বেরিয়ে এসে এখন পর্যন্ত শাখা প্রশাখায় বেড়ে উঠার গল্প।
-
কানাডিয়ান ফুল উৎসব: প্রকৃতির রঙের মেলা
কানাডা এক বিস্তৃত ভূখণ্ড, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় ঋতুচক্রের জন্য বিখ্যাত। এখানকার শীতকাল দীর্ঘ ও তীব্র হলেও, বসন্ত এবং গ্রীষ্মকালে প্রকৃতি যেন নতুন জীবন ফিরে পায়। এই সময়ে কানাডার বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠিত হয় ফুল উৎসব, যা দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এইসব উৎসবগুলি কানাডার বিভিন্ন প্রদেশের প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে এবং ফুলের সৌন্দর্য উদযাপন করতে প্রচুর দর্শনার্থী ভীড় জমায়।