সুজিত কুসুম পাল
জন্ম (১৯৫৫) চট্টগ্রামে। পড়াশোনা ইংরেজি সাহিত্য (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়), হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট এবং ইনফরমেশন সিস্টেম ম্যানেজমেন্টে। কর্মজীবন শুরু দৈনিক ‘স্বাধীনতা’য় ফিচার এডিটর হিসেবে। ১৯৮০ সালে যোগদান করেন বহুজাতিক ফাইজারে।
টরন্টো্তে অভিবাস ২০০৬ সাল থেকে। ইন্ডিজেনাস ক্যানাডা বিষয়ক অধ্যয়ন (আলবার্টা বিশ্ববিদ্যালয়)। কর্মরত বিজিআইএস-এ। ‘ইয়েটসের কবিতায় নারী ও নিকুঞ্জ’ গ্রন্থের প্রণেতা। অনুদিত কবিতা (ইয়েটস, শেলি, অ্যাটউড এবং অন্যান্য)। সদস্য, আন্তর্জাতিক ইয়েটস সোসাইটি এবং মার্গারেট অ্যাটউড সোসাইটি। ২০২১ সালে কথা বলেন অ্যাটউডকে নিয়ে টরন্টো ইন্টারন্যাশনাল অথর্স ফেস্টিভ্যালে এবং এলিয়ট ও অ্যাটউডকে নিয়ে এনআরবি টেলিভিশনে। সম্পাদনা করছেন ‘অঞ্জলি’ ও ‘নীলকমল’ ম্যাগাজিন। গবেষণা/লেখালেখির বিষয় ইংরেজি/ক্যানাডীয় সাহিত্য; প্রবন্ধ, কবিতা, অনুবাদ ও গ্রন্থ পর্যালোচনা। পরবর্তী গ্রন্থ অ্যাটউডকে নিয়ে।
সুজিত কুসুম পাল-এর বইসমূহ
সুজিত কুসুম পাল’র লেখাসমূহ
-
মন্ট্রিয়াল বইমেলা: একটি ঐতিহ্য়ের উত্তরাধিকার
ক্যানাডার সাংস্কৃতিক রাজধানী খ্যাত মন্ট্রিয়াল শহরটি গড়ে উঠেছে বারো মাসে হাজারো পার্বণের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে। সেন্ট লরেন্স নদীর তীরে বেড়ে ওঠা পাঁচশো বছরের প্রাচিন এই শহরটি ফরাসি ভাষার টেলিভিশন-প্রযোজনা, বেতার, থিয়েটার, চলচ্চিত্র, মাল্টিমিডিয়া, মুদ্রণ ও প্রকাশনা শিল্পেরও তীর্থভূমি। বিশ্বখ্যাত ক্যানাডিয়ান গীতিকার, গায়ক, কবি ও ঔপন্যাসিক লিওনার্ড কোহেন (১৯৩৪-২০১৬), ক্যানাডায় ইয়েটস-এলিয়ট…
-
কবি আসাদ চৌধুরী: উলানিয়া থেকে অশোয়া
জীবনানন্দ দাশের সেই বরিশাল জেলার মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার উলানিয়া’র কবি আসাদ চৌধুরী (১৯৪৩—২০২৩) এখন আর গালে হাত দিয়ে রুপালি তবক দেয়া পান নিয়ে সারারাত জেগে থাকছেন না। যে পাখিকে তিনি তাঁর ‘ডানা-অলা বন্ধু’ বলে জানতেন, সেই পাখিরা গত ০৫ অক্টোবর ২০২৩ তাদের ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে টরন্টো শহরের আকাশটাকে বেদনাময় করে তুলেছে। এখানে, এখনো বাতাস ক্ষণে ক্ষণেই ফুঁপিয়ে উঠছে।
-
কানাডীয় সাহিত্য নিয়ে প্রথম বাংলা গবেষণাগ্রন্থ
কানাডার রাজনীতি, ব্যবসা, শিক্ষা, প্রশাসন, পুলিশ ও সামরিক বাহিনীসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাঙালিরা এগিয়ে গেলেও এ দেশের সাহিত্য নিয়ে বাঙালিদের চিন্তাভাবনা খুব কমই চোখে পড়েছে। এমনি এক প্রেক্ষাপটে টরন্টোবাসী সুব্রত কুমার দাস রচিত ‘কানাডীয় সাহিত্য: বিচ্ছিন্ন ভাবনা’ গ্রন্থটি কানাডীয় সাহিত্যকে উদ্ভাসিত করবে বাংলাভাষী পাঠকদের মননজগতে। যদিও অল্প কয়েকজন বাংলাভাষী কানাডীয় সাহিত্যিক ইতিমধ্যে ইংরেজিতে গল্প, উপন্যাস, কবিতা, অনুবাদ ইত্যাদি বিষয়ে নিজেদের প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়েছেন, সমগ্র কানাডীয় সাহিত্যের একটি রূপরেখা তৈরি করে বাংলাভাষী পাঠক সমাজের কাছে উন্মোচিত করার কঠিন কাজটি সংশোধিত করার গরজ কেউ উপলব্ধি করেননি।