রবীন্দ্রনাথ ও মহাভারত: পাঠ অভিজ্ঞতা

রবীন্দ্রনাথ ও মহাভারত: পাঠ অভিজ্ঞতা

মহাভারতকে বলা হয়ে থাকে ভারতীয় চিৎপ্রকষ্ট তথা ধী-শক্তির ইতিহাস। ভারত এখানে রাষ্ট্রিক কিংবা ভৌগলিক অভিধার ভূখণ্ড নয়। ভা অর্থ অলৌকিক আলো, রত অর্থ হচ্ছে বিকিরণ। তার সরল ভাবার্থ হচ্ছে যা চিরকাল আলোর দিব্যতাকে ডেকে আনে। সেই ভাবগত অর্থে মহাভারত হচ্ছে ধী-শক্তির আধার। এই মহাকাব্যকে নিয়ে যুগে যুগে বহু গ্রন্থ রচিত হয়েছে। আগামীতে আরও বহু গ্রন্থ প্রণীত হবে। বাংলাদেশ ভূখণ্ডে যদিও মহাভারত ভাবুক খুব বেশী নেই। তবু বেশ কিছু চিন্তক, মহাভারত নিয়ে লিখেছেন। তারই সাম্প্রতিক প্রকাশনা রবীন্দ্রনাথ ও মহাভারত লিখেছেন সুব্রত কুমার দাস।

মহাভারতের নিবিড় পাঠ

মহাভারতের নিবিড় পাঠ

মহাভারতকে বলা হয়ে থাকে  শ্রুতিরূপ জোৎস্না, বলা হয়ে থাকে পঞ্চমবেদ। এতে এই মহাকাব্যটির প্রচ্ছদ মোড়া হয়ে যায় ধর্ম-ভাবুকতায়। আবার মহাভারতকে ইতি-আস অর্থাৎ ইতিহাস রূপেও তাঁর চরিত্রকে শনাক্ত করা হয়ে থাকে। সুব্রত কুমার দাস মহাভারতকে বলেছেন, আমার মহাভারত। আমার মহাভারত মানে যা তাঁর নিজস্ব অধীত বিদ্যার ফল তাই তিনি পরিবেশন করেছেন প্রজ্ঞার পানপাত্রে।