• ‘কানাডা: বিবিধ প্রসঙ্গ’ এবং একটি প্রকাশনা উৎসব

    নিজের লেখা মলাট বন্দী দেখতে কার না ভাল লাগে! খুব অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সুব্রত কুমার দাসের সম্পাদনায় ২৯ জন লেখকের সাথে নিজের লেখা বইটি ছুঁয়ে দেখার জন্য। কানাডার সমাজ, সংস্কৃতি , ইতিহাস ও জীবনধারা নিয়ে লেখা বই ‘কানাডা: বিবিধ প্রসঙ্গ’  বইটি একটি মূল্যবান সংযোজন। যারা কানাডার অভিবাসী হয়েছেন বা হবেন বলে ভাবছেন তাদের কানাডা সম্পর্কে জানার জন্য এই বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা …

  • প্রজ্ঞার আলোকিত ভুবনে সুধীর সাহা

    জীবন মানে অনেকগুলো দিন, মাস আর বছর অতিক্রম করে যাওয়া। এই যাওয়ার পথের গল্পে থাকে দর্শন আর প্রজ্ঞা। প্রতিটি মানুষ যেমন আলাদা, তেমনি আলাদা তাদের জীবনবোধ। সেইজন্যই একজন মানুষের জীবনের গল্প বা দর্শন আরেকজন মানুষকে দিতে পারে অন্য জীবনবোধ, যেখানে এক জীবনে অনেক জীবন যাপন করার আনন্দ থাকলেও যাপিত জীবনের বেদনা থাকে না।

  • ‘আমার যত কথা’– একটি আনন্দ-বেদনার কাব্য

    জীবন বয়ে চলা নদীর মতো। এই নদীর কূলে কূলে কতনা মানুষ বাস করে; আর সেই মানুষদের সাথে কত হাসি আনন্দ দুঃখ বেদনার সম্পর্ক। সেই মানুষদের ভালোবাসা, অভিমান, রাগ, দুঃখ, চাওয়া-পাওয়া নিয়ে কাটানো জীবনের আখ্যান লিখেছেন ড. ইসমেত আরা মুন তার ‘আমার যত কথা’ গ্রন্থে । ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ হিউবার্ট স্যামুয়েল বলেছিলেন, “এন অটোবায়োগ্রাফি ইজ দ্যা স্টোরি অফ হাও এ ম্যান থিংক্স হি লিভড।”

  • চলচ্চিত্রের জন্য মনিস রফিকের ভালোবাসা

    অসীম সম্ভবনার অধিকারী মানুষের মাঝে খুঁজে পাওয়া যায় হাজারো গুণাবলীর সন্ধান। মানুষের গুণাবলী বিকশিত হওয়ার জন্য প্রয়োজন যথাযথ পরিবেশ এবং পরিচর্যা যেটা অনেক সময় দুর্লভ। তারপরও দুর্গম পথে হেঁটে হেঁটে কোনো কোনো মানুষ একই সাথে লেখক, গায়ক, নায়ক হয়ে ওঠেন। হয়ে ওঠেন অনন্য, হয়ে ওঠেন আরাধ্য। তেমনি একজন মানুষ মনিস রফিক।

  • মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে শহিদুল ইসলাম মিন্টুর ‘একাত্তর প্রতিদিন’

    একটি জাতির ইতিহাস শুধু তার বিজয়ের গল্প নয়, বরং তা তার আত্মত্যাগ, সংগ্রাম ও চেতনার ধারক। যুদ্ধ যেমন একটি ভূখণ্ডের স্বাধীনতা এনে দেয়, তেমনি সেই স্বাধীনতাকে অর্থবহ করে তোলে জাতির মানসিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক চর্চা। তাই দেশজয়ের যুদ্ধের চেয়েও কঠিন হয়ে দাঁড়ায় মানুষকে মানসিকভাবে সুস্থ রাখার যুদ্ধ। এই যুদ্ধের অন্যতম হাতিয়ার হলো রুচিশীল ও সৃজনশীল বিনোদন।

  • জাপানের অভিজ্ঞতা নিয়ে নতুন বই

    ষোড়শ শতাব্দীর ইংরেজ লেখক ফ্রান্সিস বেকনের মতে একটা ভালো বই একই সঙ্গে পাঠকের জ্ঞানবর্ধন এবং আনন্দবর্ধন করে (Studies are for delight, for ornament, and for ability)। সুশীল কুমার পোদ্দারের লেখা ‘জাপানে যাপিত জীবন’ বইটি একটি ভালো বই হিসেবে গণ্য হবার দাবী রাখে। বইটি এতোটা তথ্যসমৃদ্ধ যে এক কথায় একে ‘মনিপূর্ণ  খনি’ বলা যায় ।

  • প্রবাসী বাংলাদেশিদের চোখে কানাডা

    আজ বহুবছর কানাডাতে আছি।  কানাডা  দেশটি  আর্থ-সামাজিক  ডেমোগ্রাফিতে  সবসময়ই  উপরের দিকে অবস্থান করে। তার কারণ তারা মানুষের চেয়ে বড়ো কিছু নেই এ কথায় বিশ্বাস  রাখে। বাংলাদেশে বাংলাভাষায় সাহিত্যচর্চা যারা করেন তাদের অনেকের বই আমার  পড়ার সৌভাগ্য  হয়েছে। আধফরচুনেটলি যারা কানাডায় বসে মাতৃভাষায় সাহিত্যচর্চা করছেন সেইসব বাংলাদেশী কানাডিয়ান  লেখকদের লেখা আমার  পড়া হয়নি তেমন।

  • গল্পকার আতোয়ার রহমান ও ‘মধ্যরাতের শিকার’

    বাংলাদেশি-কানাডিয়ান গল্পকার আতোয়ার রহমানে দ্বিতীয় গল্প-সংকলন ‘মধ্যরাতের শিকার’। এর আগে তিনি গল্পের ডালি নিয়ে পাঠকের কাছে হাজির হন ২০১৫ সালে; ১১টি গল্পের সংকলন ‘যাপিত জীবন’ নামে লেখকের প্রথম গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ঢাকার বিভাস প্রকাশনী থেকে। ওই বই-এর বেশিরভাগ গল্প কানাডাভিত্তিক। বর্তমান গ্রন্থটিতে মোট ২৩টি গল্পে জায়গা জুড়ে আছে বাংলাদেশ ও কানাডার মানুষ, জীবনধারা এবং প্রতিবেশ।

  • অমলেন্দু ধর রচিত ‘উপলব্ধি’: একটি পাঠ-প্রতিক্রিয়া

    সম্প্রতি ‘উপলব্ধি’ নামে একটি বই পড়লাম। বইটির লেখক কানাডা নিবাসী অমলেন্দু ধর। তাঁর সাথে আমার অনেকদিনের পরিচয়। কিন্তু তাঁর জ্ঞান গরিমা ও পাণ্ডিত্য সম্পর্কে আমার খুব বেশি জানা ছিল না। এ ছাড়া তিনি যে একজন সুলেখক, এ সম্বন্ধে একেবারেই ধারণা ছিল না।

  • কাজী হেলালের ‘বুকের গহীনে ডেলফিনিয়াম’

    সম্প্রতি আমাদের টরন্টোর কবি কাজী হেলালের একটি কাব্যগ্রন্থ আমার হাতে এসে পড়ে। কবিতা বোঝার মতো যথেষ্ট সাহিত্যজ্ঞান আমার মধ্যে নেই। তাই একটা বই পড়ার পরে নিজের মন্তব্য প্রকাশের ধৃষ্টতা করা আমার জন্য অত্যন্ত কঠিন কাজ। তবে ভালো খবর হল, আমি সাহসী মানুষ এবং কাজী হেলালের মত একজন কবির বই পড়ার পরে মনে হল একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে আমার অনুভূতি ব্যক্ত করাই যায়।

  • সুশীল কুমার পোদ্দারের “অবলাচরণ”

    সুশীল কুমার পোদ্দারের লেখা ‘অবলাচরণ’ বইটি পড়তে পড়তে অনেক কথা মনে এলো। কোনটা আগে, কোনটা পরে লিখব তা ভেবে পাচ্ছি না। তার ওপরে সুশীল প্রযুক্তিবিদ্যায় সারা পৃথিবী থেকে এত এত ডিগ্রি অর্জন করে আর জীবনের সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করার পরেও বাংলা ভাষায় এত দক্ষতার সাথে লিখতে পারে, তার জন্য সময় করে নিতে পারে – আমি তাই দ্বিধাগ্রস্ত।    

  • হীরকজয়ন্তী: সুব্রত কুমার দাস গ্রন্থ প্রসঙ্গে

    বইটিতে অনেক গুণীজন লিখেছেন। প্রতিটি লেখা আন্তরিক ও মূল্যবান। গ্রন্থের সম্পাদকীয় নিবেদন পরিপাটি ও ছিমছাম। এতে সুব্রত কুমার দাসের বর্ণময় জীবন নিয়ে একটি স্পষ্ট আভাস পাওয়া যায়। সম্পাদক মহোদয় শেষাংশে লিখেছেন, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে দৃশ্যমান হচ্ছে কিছু কিছু অপূর্ণতা।‘ এমনটা ঘটা স্বাভাবিক বলে মনে করি। তবে গ্রন্থ প্রকাশ হবার আগেই ধরা পড়ায় পরিশ্রম ও বিলম্ব হলেও দূর করার সুযোগ ছিল বলেও আমার মনে হয়।

  • অনুভবের বিভূতিতে এক সুখপাঠ্য আলোকিত রচনা

    একজন মানুষের মধ্যে একা একা আলো ধরা দেয় না। পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক শিক্ষা, স্কুল-কলেজের পাঠ ও সাহচর্য এবং সমৃদ্ধ মানুষের কাছ থেকে পাওয়া দর্শন ও সান্নিধ্য মানুষকে পরিণত করে তোলে। মানুষের অনুভূতিগুলোকে নাড়া দিতে সর্বাধিক অবদান রাখেন আলোকিত মানুষেরা তাদের দর্শন ভাবনা দিয়ে। এবং এই আলোকিত মানুষদের অন্তর্দৃষ্টির সঙ্গে বিনিসুতোর বন্ধন তৈরি করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম হলো তাদের লেখা বই।

  • ইয়েটস নিয়ে প্রশংসনীয় বাংলা গ্রন্থ

    বিশ শতকের বিশ্বসাহিত্য গগনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ জ্যোতিষ্ক উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস (১৮৬৫–১৯৩৯) একাধারে কবি, নাট্যকার, আইরিশ সিনেটর এবং উদ্যমী সংগঠক। ‘লাস্ট রোমান্টিক’ হিসাবে সাহিত্যাঙ্গনে আত্মপ্রবেশ করলেও ক্রমাগত কাব্যধারার বাঁক পরিবর্তন করে পরবর্তীতে বাস্তবতা ও পরাবাস্তবতা এবং জীবন বোধ ও বৈশ্বিক বীক্ষার সংমিশ্রনে রচনা করেন অনুপম শৈলীসমৃদ্ধ আধুনিক কবিতা যার আবেদন সার্বজনীন ও কালজয়ী। সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন ১৯২৩ সালে।

  • কাব্যগ্রন্থ “মনকল্প”: একটি পাঠ পর্যালোচনা

    কবি আপন খেয়ালে তার মনের একান্ত ভাবনাগুলি যখন বর্ণিল-স্বপ্নিল-সুবাসিত বর্ণের শব্দফুলে গেঁথে দেন তখনই সেটা হয় কবিতা। আর রিণি রিণি শব্দমালার সেই কবিতা হয়ে যায় পাঠকের সম্পত্তি, তখন আর সেটি কবির নিজস্ব সম্পদ নয়। আর এভাবেই কোনো কোনো কবি হয়ে ওঠেন কালজয়ী; তাদের লেখা উত্তীর্ণ করে যায় কাল-সময়-যুগ, দৃষ্টান্ত হয়ে রয়। কবিরা আসলে শব্দের যাদুকর; শব্দের কারিগর। কবি রূদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ নিজেকে শব্দ শ্রমিক বলতেন। একটি সহজ সরল …

  • ‘সপ্রতিভ’: মানব চরিত্রের সুপ্ত সত্তারই অন্বেষণ

    একটি ভালো উপন্যাস সম্পর্কে অনেকগুলো বিখ্যাত উপন্যাসের জনক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বলেছেন, “All good books have one thing in common – they are truer than if they had really happened.” আজকের আলোচ্য উপন্যাস ‘সপ্রতিভ’ পড়তে গিয়েও পাঠকের ভেতরে উপন্যাসের চরিত্রগুলোর অনুভূতির সংক্রমণ ঘটবে। সঞ্চারিত হবে আবেগের উত্থান-পতন। মনে হবে ঘটনাগুলো যেন সত্যি ঘটে যাচ্ছে। চরিত্রের দুঃখবোধে পাঠকের চোখেও জল গড়াবে কিংবা মুখে মৃদু হাসি ছড়িয়ে পড়বে।

  • পাঠ পর্যালোচনা: আমার সময় আমার পথ

    আকবর হোসেনের “আমার সময়: আমার পথ” বইটি পড়তে গিয়ে অনুভূতির হাজার দুয়ার খুলে যায়। প্রকৃত অর্থে এই পুস্তকের পর্যালোচনা করা খুব সহজ কাজ নয়; এতো বহুমাত্রিক চিন্তা-চেতনার কথা বিধৃত হয়েছে এই গ্রন্থে যা পুরোপুরি তুলে আনাও অনেকাংশে কঠিন। এটি একপ্রকার আত্মজীবনী, আবার পুরোপুরি আত্মজীবনী নয়ও। বইয়ের নামকরণের দিকে খেয়াল করলেই সহজে বোঝা যায় যে এটি কোন সাধারণ গল্প বা উপন্যাস নয়। এসেছে লেখকের একান্তই নিজের ভাবনা, যা অতি সাধারণ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পরিসরে জন্মলাভ করেও লেখকের হৃদয়ে গেঁথে গিয়ে এই বইয়ে জায়গা করে নিয়েছে; এবং পেয়েছে দুইমলাটের ঠিকানা।

  • কর্মময় এক জীবনের আলেখ্য

    সুব্রত কুমার দাস টরন্টোবাসী এক সদাহাস্যময়, সাহিত্যানুরাগী, প্রজ্ঞাবান ব্যক্তির নাম। তিনি তার আপন প্রতিভা বলে মাত্র দশ বছরেই উত্তর-আমেরিকায় বাংলা ভাষাভাষী সংস্কৃতি-অঙ্গনে এক বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছেন। বললে ভুল হবে তার এ অবস্থান শুধু বাংলা সংস্কৃতির মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়, তিনি  কানাডীয় সংস্কৃতির মূলধারাতেও নিজেকে সম্পৃক্ত করেছেন। এছাড়াও সংস্কৃতির বিবিধ অঙ্গনে রয়েছে তার অবাধ পদচারণা। টেলিভিশনের পর্দায় তাকে কখনও দেখা যায় রবীন্দ্রনাথ নিয়ে, কখনও নজরুল, কখনও চৈতন্যদেব, কখনও কানাডীয় সাহিত্য, আবার কখনও মহাভারত নিয়ে আলোচনা করতে। তার মনোজ্ঞ আলোচনায় উঠে আসে ঘটনার পেছনের নিগুঢ় ঘটনা, দেখার বাইরে কতো না-দেখা জগতের খোঁজ, শোনার বাইরেও কতো অশ্রুত বাণী।

  • উৎস থেকে পরবাস: সুখপাঠ্য এক আত্মকথন

    বাংলাদেশে থাকাকালীন লেখকের শিক্ষাজীবন, পেশাগত জীবন, তাঁর  গ্রন্থপ্রীতি, ধীরে ধীরে তাঁর সাহিত্যিক হয়ে ওঠার ইতিবৃত্ত, ক্যানাডায় এসে প্রাথমিক স্ট্রাগল কাটিয়ে এখানকার মূলস্রোতের সাহিত্যের আঙ্গিনায় তাঁর প্রবেশ, রাইটার্স ইউনিয়ন অফ ক্যানাডা, টরন্টো ইন্টারন্যাশনাল ফেস্টিভ্যাল অফ অথর্স-এর সাথে যুক্ত হওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো উঠে এসেছে আলাপনের প্রাথমিক পর্যায়ে। এরই মধ্যে ফ্ল্যাশব্যাকের মতো এসেছে লেখকের ছেলেবেলার গল্প, এসেছে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের কথা, উদ্বাস্তু হয়ে কোলকাতায় চলে যাবার কথা, সেখানে গিয়ে তাঁর স্কুলজীবন শুরুর কথাও বলা হয়েছে সবিস্তারে।  স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে কিশোর সুব্রত কুমার দাস কেমন ক’রে ‘বাঁশরী’ নামের একটি লাইব্রেরি শুরু করলেন সেই মজার কাহিনিও বলা হয়েছে আলাপনের প্রথম দিকে।   

  • উৎস থেকে পরবাস: কর্মময় এক জীবনের বয়ান

    “উৎস থেকে পরবাস” লেখক সুব্রত কুমার দাসের আত্মজৈবনিক কথোপকথন গ্রন্থ।  সুব্রত কুমারের সাথে কথোপকথনটি করেছেন দেবাঞ্জনা মুখার্জি ভৌমিক। আর সে কারণে বইয়ের প্রচ্ছদে দেবাঞ্জনার নামের আগে  “আলাপনে” শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। বইটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেবাঞ্জনার বিভিন্ন প্রশ্নের  উত্তর দিয়েছেন লেখক সুব্রত কুমার দাস। লক্ষণীয় যে,  দেবাঞ্জনার প্রশ্নগুলি কালানুক্রমিকভাবে সাজানো হয়েছে। ফলে সুব্রত কুমারের দেয়া উত্তরগুলি একটি আত্মজৈবনিক গ্রন্থে রূপ নিয়েছে। বইটি প্রকাশ করেছে ঢাকার মূর্ধন্য প্রকাশনী।  ইতোমধ্যে বইটি এ বছরের ঢাকা, কোলকাতা ও আগরতলা বইমেলায় উপস্থাপিত হয়েছে।